কয়েকদিন আগে একটি সংবাদমাধ্যম নিউজ করেছে, দেশে পেট্রোল আছে ১১ দিনের আর অকটেন আছে ১৩ দিনের। পরে জানলাম, সাব-এডিটর ভুলবশত এই উপাত্ত দিয়েছে। তারপর এটাও জানলাম, আমাদের পেট্রোল-অকটেন আমদানি করতে হয় না।
গ্যাস উত্তোলনের সময় বায়ো-প্রোডাক্ট হিসেবে পেট্রোল রিফাইন করে পেট্রোল-অকটেন পাওয়া যায়। আমরা এসব জ্বালানি উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ। এমনকি আমরা চাহিদার অতিরিক্ত অংশ বিক্রিও করতে পারব।
আর ডিজেলের বিষয়ে দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা ২/৩ দিন আগেও বলেছেন, আমাদের আরও ৪০ দিনের তেল মজুত আছে। চিন্তার কিছু নেই।
যদি এসব জানা ইনফরমেশন গুলো প্রতারণা না করে তাহলে রাত ১০ টার পর প্রজ্ঞাপন দিয়ে ২ ঘন্টার ব্যবধানে জ্বালানির দাম বাড়াতে হলো কেন? আর পূর্ব ঘোষণা ছাড়া তেলের দাম ৪২ শতাংশ বাড়ানো নিঃসন্দেহে অযৌক্তিক।
জনগণের জীবনযাত্রার উপর চাপ কমাতে অবিলম্বে জ্বালানি তেলের এমন মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার চাই।
বি.দ্রঃ বিশ্ববাজারে কয়েকদিন ধরে তেলের দাম নিম্নমুখী।
No comments:
Post a Comment